সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

প্রিন্টিং কাকে বলে? প্রিন্টিং কত প্রকার?

quality knowledge bd

 

প্রিন্টিং হল এমন একটা প্রক্রিয়া যা কেমিক্যালের সাহায্যে কাপড়ের উপর নির্দিষ্ট ডিজাইন অনুসারে বিভিন্ন রং প্রতিফলিত করা হয় তখন তাকে প্রিন্টিং বলে।

প্রিন্টিং বিভিন্ন প্রকারঃ

Rubber Printing (রাবার প্রিন্টিং)

 Screen Printing (স্ক্রিন প্রিন্টিং)

 Rollar Printing (রোলার প্রিন্টিং)

 Stainseal Printing (স্টেনসিল প্রিন্টিং )

Pigment Printing (পিগমেন্ট প্রিন্টিং)

 Transfer Printing  (ট্রান্সফার প্রিন্টিং)

All Over Printing (অল অভার প্রিন্টিং)

Block Printing (ব্লক প্রিন্টিং)

Flock Printing (ফ্লক প্রিন্টিং)

Glitter Printing (গ্লিটার প্রিন্টিং)

Batik Printing (বাটিক প্রিন্টিং )

Sublimation Printing (সাবলিমেশন প্রিন্টিং)

 Foil Printing (ফয়েল প্রিন্টিং)

Facebook Group link:- https://www.facebook.com/groups/546922337005342/?ref=share

 

  

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

4-Point Fabrics Inspection কি?

4Point Fabrics Inspection বা 4 Point system হচ্ছে প্রতি একশ গজ কাপের মধ্যে কতো ডিফেক্ট পয়েন্ট আছে তা নির্ধারণ করা।        4  Point system         0-3" =1 point         3-6" =2 point         6-9" =3 point         9"up to =4 point   Any hole 4 point এখানে 1পয়েন্ট এর কয়টি ফল্ট, 2পয়েন্ট এর কয়টি ফল্ট, 3পয়েন্ট এর কয়টি ফল্ট, 4 পয়েন্ট এর কয়টি ফল্ট আছে তার সমষ্টি বের করে মোট পয়েন্ট বের করা হয়। যেমন : 1 পয়েন্ট এর 3 টি ফল্ট,            2 পয়েন্ট এর 6টি ফল্ট,            3 পয়েন্ট এর 1 টি ফল্ট,            4 পয়েন্ট এর 0 টি ফল্ট, পাওয়া গেল। সুতরাং মোট ফল্ট =(1*3)+(2*6)+(3*1)+(4*0)                     = 3+12+3+0  = 18 পয়েন্ট Calculation point /100 SQ. Meter         Total points* 39.37*100 Roll length(Mtr)*Actual width(Inch) এই সুত্রটি প্রয়োগ করার পর যে পয়েন্ট আসে তার উপর ভিত্তি করে কাপরের কোয়ালিটি নির্ধারন করা হয়। গ্রেড নির্নয়ের সুত্র -              0-15 = A            16-20 = B            21-30 = C            30 up = R  (R=Reject) উদাহরণ :  ১২ কেজি একটি রুল এ ১৫ পয়েন্ট পাওয়া গেছে।ধর

লাইন কিউসির (Q.C) কাজ কি?

  ১. একজন লাইন কিউসির (Q.C) কাজ কি? উত্তরঃ- একজন লাইন কিউসির কাজ হচ্ছে প্রতি দিন সকালে অফিস টাইমের ১০-১৫ মিনিট আগে অফিসে উপস্থিত হতে হবে এবং লাইনের সব মেশিনের অয়েল পেপার গুলো চেক করে দেখতে হবে কোন মেশিন থেকে অয়েল পড়েছে কি না। অয়েল পড়লে অয়েল রিপোর্ট করতে হবে। নতুন স্টাইল শুরু করলে বায়ারের এপ্রুভাল স্যাম্পল,এপ্রুভাল ফাইল, এপ্রুভাল ট্রিম কার্ড সংগ্রহ করতে হবে। প্রোডাকশন শুরু করার আগে পি,পি মিটিং করতে হবে। এরপর কার্ট প্যানেল রিপোর্ট করে লেয়াউট শুরু করতে হবে। প্রথম প্রসেসের শুরুতে মেশিন এক্সাসট করে নিতে হবে। এস পি আই ঠিক রেখে বায়ারের স্যাম্পল অনুযায়ী কাজ করতে হবে।এভাবে প্রত্যেকটি প্রসেস ঠিক রেখে অাউটপুট করতে হবে এবং ফাস্ট আউট পুট রিপোর্ট করতে হবে। মেজারমেন্ট রিপোর্ট করতে হবে। স্টাইলিং মিলিয়ে ডুবলিকেট কাউন্টার স্যাম্পল ঝুলিয়ে দিতে হবে। ট্রাফিক লাইট সিস্টেমের মাধ্যমে রেন্ডম চেক করে ডি,এইচ,ইউ কন্ট্রোল করতে হবে। আউট পুটে কি সমস্যা গুলো বেশি পাওয়া য়াচ্ছে সেগুলো নিয়ে প্রসেস ওয়াইজ অপারেটর দের সাথে কথা বলতে হবে। দিনে দুই থেকে তিন বার ফিনিশিংয়ে গিয়ে  খোঁজ নিতে হবে কি পরিমানে কি কি সমস্যা গুলো ধরা

নেক ও পকেট কত প্রকার ও কি কি?

  নেক ১.রাউন্ড নেক ২. স্কয়ার নেক ৩. ভি নেক ৪. Y নেক ৫. বোট নেক ৬. ইউ নেক   পকেট   ১.পয়েন্ট পকেট। ২.কোণ পকেট।  ৩.স্কয়ার পকেট। স্কয়ার বলতে, চারদিকে সমান বোঝানো হয়েছে। স্কয়ার পকেটের দৈর্ঘ্য প্রস্থ সমান ৪.ক্যাংগারু পকেট।  ৫. বণ পকেট। বন পকেট দেখতে, পকেট খোলার মুখ বাইরের দিকে থাকে এবং পকেটের ভিতরে থাকে। এজাতীয় পকেটই হল বন পকেট ৬.নোছ পকেট।  নোছ পকেট দেখতে অনেকটা স্কয়ার পকেটের মতন তবে নোছ পকেটের দৈর্ঘ্যের শেষ প্রান্তের দুই সাইড আড়াআড়িভাবে ভাঁজ করে সেলাই করা হয় ৭.রাউন্ড পকেট।  এই পকেট প্রস্থ্যর চেয়ে দৈর্ঘ্য বড় এবং দৈর্ঘ্যর নিচের থেকে রাউন্ড থাকে, তাহাকে রাউন্ড পকেট বলে। ৮.প্লেইন পকেট।  প্লেইন পকেট দেখতে, দৈর্ঘ্য প্রস্থ সমান কিন্তু নিচের দিকে সামান্য সরু। টি-শার্টের মধ্যে থাকা পকেটগুলো বেশিভাগই প্লেইন পকেট আরো জানতে ভিডিও টি দেখুন 👇👇👇 Facebook Group link:- https://www.facebook.com/groups/546922337005342/?ref=share